রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪৫ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
বাউফলে জামিনে বের হয়েই বাদী পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা

বাউফলে জামিনে বের হয়েই বাদী পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা

বাউফল প্রতিনিধি ॥ পটুয়াখালীর বাউফলে জোড়া হত্যা মামলার প্রধান আসামী কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাড. মহিউদ্দিন আহম্মেদ লাভলু জামিনে জেল থেকে বের হয়ে বাদী পরিবারের চারজন সদস্যসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শনিবার সকাল ১০ টার দিকে স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে ওই অভিযোগ করেন কেশবপুর বাজারে প্রকাশ্যে খুন হওয়া রকিব উদ্দিন রুমন তালুকদার ও ঈসাত তালুকদারের বড় বোন বাউফল দাশপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকা জেবুন্নাহার অনি। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কেশবপুর বাজারে জোড়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলু গত ফেব্রুয়ারী মাসের আট তারিখ উচ্চ আদালত কর্তৃক জামিনপ্রাপ্ত হয়ে জেল থেকে বের হয়ে নিজ এলাকা কেশবপুর গ্রামে না এসে পরের দিন হত্যা মামলার বাদী পরিবারের সদস্য অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকু, মিন্টু, জেবুন্নাহার অনি ও জিয়াউদ্দিন সুজনসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে মোকাম বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (বাউফল অঞ্চল) এ ১০৭/১০৪/১১৭ ধারায় একটি মামলা ( মামলা নং-৪৩/২০২১ইং) দায়ের করেন। যাহা মিথ্যা ও বানোয়াট। হত্যা মামলার বাদী পক্ষের লোকজনকে ফাঁসানোর জন্যই ওই মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জোড়া হত্যা মামলার প্রধান আসামী মহিউদ্দিন লাভলু গত ৮ ফেব্রুয়ারী আদালত থেকে জামিন পেয়ে বাড়ী ফেরেননি। তিনি পুলিশি প্রহরায় দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে গত ৪ মার্চ রোজ বৃহস্পতিবার বাড়ী ফিরেছেন। যা এলাকাবাসী দেখেছেন। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তাঁর নিজস্ব আইডিতে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে গত ৪ মার্চ বাড়ী ফেরার বিষয়টি সবাইকে নিশ্চিত করেছেন। অথচ মামলায় গত ৮ ফেব্রয়ারী বাড়ী ফিরেছেন এবং তাঁকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। যা পুরোপুরি অসত্য ও বানোয়াট। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। উল্লেখ্য, গত বছরের ২রা আগষ্ট রোজ রোবিবার সন্ধ্যায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকুর ছোট ভাই রকিব উদ্দিন রুমন ও তাঁর চাচাতো ভাই ঈসাত তালুকদারকে কেশবপুর বাজারে কুপিয়ে হত্যা করে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন লাভলুর নেতা-কর্মীরা। ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতদের বড় ভাই মফিজ উদ্দিন মিন্টু চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলুকে প্রধান আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com